বিআইডব্লিউটিএ আরও জানায়, গত ১৫ দিন আগে কনকচাপা নামে ফেরিটি বিকল হলেও এখনও মেরামত হয়নি। মজুচৌধুরীরহাট লঞ্চঘাটের এক কিলোমিটার দূরে রহমতখালী চ্যানেল। কিন্তু এই চ্যানেলে জেগে উঠেছে বিশাল এক ডুবোচর। এ ছাড়া এই নৌ-রুটের বিভিন্ন স্থানে আরও ২০ থেকে ২৫টি নতুন নতুন ডুবোচর জেগে উঠেছে। এসব জায়গায় ভাটার সময় থাকে কোমর পরিমাণ পানি।
এতে করে প্রতিদিন চার থেকে আট ঘণ্টা পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের পণ্যবাহীসহ যানবাহন ও যাত্রী নিয়ে ফেরি ও লঞ্চ ডুবোচরে আটকে থাকতে হয়। জোয়ার এলেই নদীতে কিছুটা পানি বাড়ে। এরপর ফেরি ও লঞ্চ চলাচল শুরু হয়।
গত ১ মাস ধরে এ সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। এতে করে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে এ নৌরুটে চলাচলকারী যাত্রীদের। সঠিক সময়ে গন্তব্যে ফেরি ও লঞ্চ না পৌঁছানোয় দুই পাড়ে দিনের পর দিন আটকা পড়ে পণ্যবাহী ট্রাক। এই কারণে ট্রাকে কাঁচামাল ও বিভিন্ন ধরনের খাদ্য সামগ্রী নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।